Wednesday, December 30, 2015

আন্ডারওয়ার দেখান তো

বল্টু প্রথম বার কাপড়ের দোকানে কাজ করতে গেল
,
,
,
,
মেয়ে(আস্তে করে ):- আন্ডারওয়ার দেখান তো!!!!
,
,
,
,,
বল্টু:- কাল আসুন, আজ আমি পরে আসিনি।
,
,
,
শুনে মেয়েটা বল্টুকে বেদম মার চপ্পল,কিল, চর, ঘুষি,,,,,
মার খাওয়ার পরে কস্ট করে উঠে- '' কাল থেকে রোজ পরে আসব মাইরি।।। ''

Labels:

ফ্যনপেজ

আমার হাত থেকে ফুচকার বাটিটাই পরে গেল যখন ফুচকাওয়লা বলল
,
,
,
,
,
যদি আমার দোকানের ফুচকা ভালোলাগে তবে এবং নতুন নতুন স্বাদের ফুচকার আপডেট পেতে আমার ফ্যানপেজ '' বাম্পার ফুচকা '' তে লাইক দিতে ভুলবেন না।।

girl to a ভিখারি :- আমি তোমায় কোথায় যেন দেখেছি??.
,
,
ভিখারি :- আরে জান, এত তারাতারি ভুলে গেলে, আমি তো তোমার ফেসবুক ফ্রেন্ড কাল রাত ১২ টা পর্যন্ত কথা বললাম।

আজকালকার বাবা মায়ের প্রধান চিন্তা শুধু এই বিষয় কে ঘিরে যে
,
,
,
,
,
তার ছেলে কি ডাউনলোড করছে
আর তার
মেয়ে কিকি আপলোড করছে।।।

sir :- বলত ভালোবাসার ওজন কত?
Student :- স্যার ভালোবাসার ওজন 80 (আশি)কেজি |
Sir :- কিভাবে ?
Student :- স্যার আমরা জানি যে,ভালোবাসার ক্ষেত্র প্রয়োজন হয় দুটি মন|
এক মন =40 কেজি
অতএব, দুটি মন=40+40=80 কেজি প্রমাণিত

একটা ছেলে একটা মেয়েকে অনেক ভালোবাতো ।মেয়েটাও ছেলেটাকে সমান ভালোবাসতো ।
একদিন সেই ছেলেটা মেয়েটাকে চ্যালেন্জ করে বসলো।
খুব সহজ একটা চ্যালেন্জ,
"তুমি যদি আমাকে সত্যিই ভালোবাসো
তাহলে তুমি আমার সাথে
একটা সম্পূর্ণ দিন কোনরকম যোগাযোগ করবে না।
যদি তুমি টানা ২৪ঘন্টা যোগাযোগ না করে থাকতে পারো তাহলে আমি তোমাকে আজীবন ভালোবাসবো।
"মেয়েটা রাজি হলো।
সে সারা দিন একবারও যোগাযোগ করলো না
ছেলেটার সাথে।
কোন ফোন-কল বা কোন এস.এম.এস.
- কিছুই করলো না।
পরদিন মেয়েটা দৌড়ে গেল ছেলেটার বাসায়।
মেয়েটা জানতো না যে
ছেলেটার ক্যান্সার ছিলো
আর তার আয়ুছিলো মাত্র ২৪ ঘন্টা।
মেয়েটার চোখ দিয়ে অঝোর-ধারায় পানি পড়লো
যখন সে দেখতে পেলো,
ছেলেটা কফিনে শুয়ে আছে
আর তার পাশে একটা চিঠি।
সেখানে লেখা আছে,
"You did it baby.
Can you do it everyday?
Plz try to do it everyday
,,, I love you."

একটি সত্য ঘটনা
।।
ঘরে ঢুকেই অবাক হয়ে
গেলো সুমন! তার
স্ত্রী অপর্না ব্যাগ
গুছিয়ে রেডী হচ্ছে।
- কি হলো? ব্যাগ
গুছাচ্ছ কেনো?
কোথায়. যাচ্ছ?
- কই আবার?! আমার
বাবার বাড়ি যাচ্ছি!
- কেন?
- কেন তুমি বুঝো না?
গত. এক মাস
ধরে বলছি তোমার
বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে
পাঠিয়ে দিতে,
তা তো তোমার কানেই
যায় না! এই
বাড়ীতে হয় তোমার
বাবা থাকবে নয়
আমি থাকবো!
- বাবা থাকলে সমস্যা
কি? (মিনমিন
করে বললো সুমন)
- তোমার বাবার কাশির
শব্দে ঘুমাতে পারিনা!
কি দরকার এই
বুড়ো টাকে বাড়িতে
রেখে?
পাঠিয়ে দাও বৃদ্ধাশ্রম।
রুমটা ভাড়া দিলেও তো
কিছু
টাকা পাওয়া যেতো!
অপর্নার কথা শুনে
তাজ্জব হয়ে যায়
সুমন!
ভালবেসে বিয়ে
করেছিল অপর্নাকে।
শিক্ষিত, সুন্দরী সব
গুনই ছিলো অপর্নার
মধ্যে।
সুমনের মা মারা গেছে
অনেক আগেই।
সুমন ছিলো একমাত্র
ছেলে। সুমনের মুখের
দিকে তাকিয়ে আর
বিয়ে করেননি ওর
বাবা। সরকারি একটা
চাকরি করতেন
তিনি।
- কি হল কথা বলছো
না কেনো?
স্মৃতি হাতরে
বেড়াচ্ছিল সুমন।
অপর্নার
কথায় চমকে উঠলো।
- কি বলবো?
- কি বলবো মানে,
তোমার কি সিদ্ধান্ত
বলো?
- সিদ্ধান্ত!
আমি বাবাকে
বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাবো না,
এইটাই সিদ্ধান্ত!
(জোর দিয়ে বললো
সুমন)
- আচ্ছা। থাকো তুমি
তোমার
বাবাকে নিয়ে আমি
চললাম!
ব্যাগ নিয়ে হনহন
করে করে বেরিয়ে
গেলো অপর্না!
সিদ্ধান্তহীনতায়
ভুগছে সুমন!
একদিকে বিবাহিত
স্ত্রী অন্যদিকে
জন্মদাতা পিতা।
ধীর পায়ে বাবার রুমে
এসে ঢুকলো সুমন।
তখনই মনে পড়লো বাবা
কিছুদিন যাবত
অসুস্থ! বাবা বিছানায়
শুয়ে আছে।
বিছানার পাশের
চেয়ারে বসলো সুমন।
- বাবা সুমন!? (ক্ষীণ
কন্ঠে ডেকে উঠলো
সুমনের বাবা)
হ্যা বাবা?
- একটু জল দিবি
বাবা?
টেবিল থেকে জল এনে
দিলো সুমন।
- বুকের ব্যথাটা খুব
বাড়ছে বাবা!
- আচ্ছা, কাল সকালে
ডাক্তারের
কাছে নিয়ে যাবো।
- সকালে না তোর
অফিস থাকে?
- একদিন অফিসে না
গেলে কি হবে?!
পরম যত্নে বাবার
গায়ের কাথাটা ঠিক
করে দিল সুমন। ঠিক
যেমনিভাবে তার
বাবা ছোটবেলা সুমনের
কাথা ঠিক
করে দিতো।
চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত
নিয়ে নিয়েছে সুমন।
বউ
গেলে বউ পাবে কিন্তুু
বাবা গেলে বাবা পাবে
না।